সভাপতি: এমডি আবদুর দিলিপ; সাধারন সম্পাদক: রফিকুল ইসলাম
নিউইয়র্ক ৫ মে ।আবু নছর মিনার। নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসসে নব গঠিত “এলিট ক্লাব অব নিউয়র্কের” ঈদ পূনর্মিলনী ও প্রথম সাধারন সভা গত কাল ক্লাবের নিজস্ব অফিসে ৭৬-১২-৪১ এভেনিউ তে অনুষ্ঠিত হয়। আবদুর দিলিপের সভাপতিত্বে, বাইশ জন ফাউণ্ডার মেম্বারের মধ্যে প্রায় সকল সদস্যের উপস্থিতি ও মতামতের ভিত্তিতে একটি ডায়নামিক কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়। এতে বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী ও সমাজ সেবক এমডি আবদুর দিলিপকে সভাপতি ও জনপ্রিয় সামাজিক ব্যক্তিত্ব রফিকুল ইসলামকে সাধারন সম্পাদক করে দশ সদস্যের একটি পূর্নাংগ কমিটি গঠন করা হয়।

কমিটির অপরাপর নেতৃবৃন্দরা হলেন প্রধান উপদেষ্টা জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী ব্যাবসায়ী এসোসিয়েশনের সাধারন সম্পাদক মুল্ধারার রজনীতিবিদ ফাহাদ সোলয়মান। জ্যাকসন হাইটস এলাকাবাসীর সভাপতি, সমাজ সেবক এলাকার প্রিয় মুখ সাকিল মিয়া। এবং বুদ্ধিজীবি মোহাম্মদ মনির।
সিনিয়র সহ-সভাপতি বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী ও বাংলাগ্লোবের প্রধান সম্পাদক বব দেবাশিস দাস। ফাইনেন্স ডাইরেক্টর জনপ্রিয় সংগিতশিল্পী এলিট ক্লাবের সৌজন্যে সর্বোচ্চ সময় দেয়া ও সমাজিক ব্যক্তিত্ব কামরুজ্জমান বকুল।
অফিস সেক্রেটারী সবার প্রিয় আমিন ম্যাক। ফুড এন্ড ভেবারেজ ডাইরেক্টর বিশিষ্ট সমাজ কর্মি ব্যক্তিত্ব কথাহীন কাজের মানুষ গৌরাংগ দাস।
ষ্পোর্স এন্ড কালচারাল ডাইরেক্টের ব্যাবসায়ী সমাজসেবক ডিউক খান এবং সহযোগী সাস্কৃতিক অংগনে সুপরিচিত জাহাংগীর আলম জয়।
পাবলিসিটি ও মেম্বারশীপ ডাইরেক্টর আবু নছর।

সভাপতি এমডি আবদুর দিলিপ সংগঠনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে দিক নির্দেশনা মুলক বক্তব্য রাখেন। প্রত্যেকটা সিদ্ধান্তই সবার মতামতের ভিত্তিতে নেয়া হয়েছে। নবনির্বাচিত সেক্রেটারী রফিকুল ইসলাম ,প্রধান উপদেষ্টা ফাহাদ সোলয়মান, সাকিল মিয়া, সিনিয়র সহ সভাপতি বব দেবাশিস দাস, ফাইনেন্স ডাইবেক্টর কামরুজ্জমান বকুল, উদপদেষ্টা মোহাম্মদ মনির, ষ্পোর্স ও কালচারাল সেক্রেটারী ডিউক খান ও জাহাংগীর আলম জয় অফিস সেক্রেটারী আমিন ম্যাক, সদস্য তারেক তুর্য , বিপ্লব সাহা , মোরশেদ এম এ হক্,,রফিকুল ইসলাম ,মোঃ মনোয়ার , সেমস রকি কে এইচ রাশেদ সিজার সহ অনেকেই মূল্যবান মতামত পরামর্শ দিয়ে বক্তব্য রেখেছেন।
ক্লাবের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে সকলের মাঝে আশাবাদ বক্তব্যে ফুটে উঠেছে ।এই ক্লাবকে একটি পরিচ্ছন্ন সমাজিক পারিবারিক আনন্দ বিনোদন সহ সেবাধর্মী ক্লাবে রুপান্তরিত করার লক্ষ্য নিয়েই সবাই এক যোগে কাজ করার আশা ব্যক্ত করেন। ক্লাবের কিছু আচার আচরন নিয়ম কানুন নিয়েও সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যা ক্লাবের শৃক্ষলা ও সৌন্দর্য বিবেচনায় নেয়া হয়েছে । ২২ জনের মধ্যে ফাউন্ডার সদস্য সংখ্যা সীমিত রাখাতে সবাই এক মত প্রকাশ করেন। যদিও বিচার বিবেচনা ও সবার মতামতের ভিত্তিতে সাধারন সদস্য বাড়ানোর পথ উম্মুক্ত রাখা হয়েছে ।
অপ্রয়োজনীয় প্রতিযোগীতা ,সমালোচনার উর্ধে উঠে কাজের মাধ্যমে সবাই এই ক্লাবকে একটা সুন্দর দৃষ্টান্ত স্থাপন মুলক ক্লাবে গড়ে তোলার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন। সবার মাঝে এমন আশা ভরষা উদ্দিপনা পরিলক্ষিত হয়েছে যেখানে ভালো কিছু আশা করাই যায়।